Sunday, November 25, 2018

ভার্চুয়াল স্কুল


ভার্চুয়াল স্কুল
“আমরা নীতিতে কঠোর কিন্তু আচরণে কোমল,আমাদের স্কুল আনন্দের এক রঙিন ফুল।“
“Creativity is at the heart of what moves our world forward. “
আমার স্কুলটি উপজেলা সদর থেকে ১২ কিমি দূরে অবস্থিত। অভিভাবক গণ জুতার কারীগর ও জুতা ব্যবসায়ি আর দিনমুজুর । যেহেতু আমার শিক্ষার্থিরা ইংরেজিতে দূর্বল আর ঝরে পরে ,তাই আমার স্বপ্ন কিভাবে এদের ইংরেজি ভাষায় পারদর্শি করা যায় ও স্কুল ভীতি দূর করে তুলা যায়। এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে আমি বিদেশিদের সাথে স্কাইপ ক্লাস শুরু করি যা আমার কাজকে ত্বরানিত করছে দূর্বার গতিতে। কারণ তারা ইংরেজি ভাষার শুনার ও বলার একটা পরিবেশ পাচ্ছে।শুধু  কি শিক্ষার্থিরা উপকৃত হচ্ছে ! না,হচ্ছি আমিও আমার বিদ্যালয়ের সহকর্মি ,অন্যান্য বিদ্যালয়ের শিক্ষক,আমার সামাজিক মাধ্যমের শিক্ষক বন্ধুরা আমি এস ডি জি গোলের(SDG) কারিকুলাম ক্রস করে ,এমন প্রজেক্ট নিয়ে স্থানীয় সমস্যার প্রেক্ষাপটের সাথে মিল রেখে বিদেশী শিক্ষকের সাথে শিক্ষার্থিদের নিয়ে কাজ করছি। আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তন, লিংগের সমতা আনয়ন ,নো হাংগার, পিস ডে ইত্যাদি। শিক্ষার্থিরা সমস্যাটি কি,কেন, এর ফলে কি হচ্ছে বা হবে,কীভাবে সমাধান করা যায়, অন্যান্য দেশের সাথে নিজেদের তুলনা করে আমাদের ভবিষ্যত করনীয় কি? তা উৎঘাটন করতে শিখছে। তাছাড়া ভার্চুয়াল ফিল্ড ট্রিপের মাধ্যমে আমি শিক্ষার্থিদের মিশরের পিরামিড,ফেরাউনের লাশ, আমেরিকা থেকে ফেলিকন পাখি, ডলপিন, ডাইনোসরের মিউজিয়াম,অস্ট্রেলিয়ার মায়া সভ্যতা ও আর্ট গ্যালারী সরাসরি দেখিয়েছি,ও দেখানো অব্যাহত রাখছি যা তাদের কে বাস্তব আভিজ্ঞতার ঝুলি বৃদ্ধিসহ অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিতে শিখতে পারছে । আমরা ও স্থানীয় সমস্যা যেমন, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, ট্রাফিক রুলস,ময়লা আর্বজনা কিভাবে রিসাইক্লিনিং করছে  তা বিদেশিদের কাছে শুনছি নিজেরা কিভাবে মোকাবেলা করব তা শিশুসুলভ মনে ভাবছি। আমরা জানি শিশুরা দেখে শিখে ৮৩% , সেই মূলমন্ত্র নিয়ে একুশ শতকের শিক্ষার্থি গড়ে তুলার  দুর্বার প্রত্যয় আমারআমি আমার দেশকে আগামি প্রজন্মের ও পৃথিবীর  অন্য শিক্ষকদের,শিক্ষার্থিদের কাছে ও তুলে ধরছি,তারা আমাদের দেশের বিখ্যাত জায়গা, জাতীয় প্রতিক ,জাতির পিতা,মুদ্রা জাতীয় সংগিত ,সংস্কৃতি ইতিহাস ও ঐতিহ্য ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারছে। তেমনি আমরাও তাদের সম্পর্কে জানতে পারছি। আমি ক্লাসের বাইরে অরিগামি তৈরি করা শেখাই ওদের সৃজনশিলতা বৃদ্ধি করতে আমার সহকর্মিরা অবাক হয়ে দেখে এবং বিশ্বাস করে এভাবেই শিশুদের এগিয়ে নেয়া সম্ভব তবে তা সরকারি অনুমোদন দরকার যেন মনে না করে এটা ক্লাসের ক্ষতি,বরং অন্যান্য দেশের মত রুটিনে অনুমোদন চায়।
আমি বাউন্ডারি বিহীন পেপার লেস স্কুল  চাই , শিক্ষার্থিদের হাতে ট্যাব থাকবে বা কম্পিটার ল্যাব থাকবে,গেম বেইজ পড়া যেমনঃ কাহুট,মাইনক্রাফট,স্টেইম(STEAM),রোবটিক্স এর মত সৃজনশীল খেলার ছলে পড়া থাকবে,শিক্ষার্থিরা বাড়ি যেতে চাইবে না, এক ক্লিকে চলে যাবে পড়ার জন্য দেশ থেকে দেশান্তরে,শিক্ষক থাকব সহায়কের ভূমিকায়, ইংরেজি ভীতি দূর হবে,স্কুলের পরিবেশ হবে আকর্ষনীয় ও আনন্দময়
“Educators inspire the next generation of innovators, artists, a change maker and a story teller.”
Raihana Haque
Head Teacher
Banshgari one GPS



 





Thursday, November 22, 2018

আই,ই,এল,টি, এস সম্পর্কে সম্মক ধারণা!


আই,,ই এল ,ট্‌এস (IELTS )হল ইন্টার্নেশনাল ইংলিশ লঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম যা দ্বারা ভাষা শিক্ষার পারদর্শিতা পরীক্ষা করা হয়। .যে কোন ভাষার ক্ষেত্রে শোনা, বলা্‌পড়া, লেখা এর দক্ষতা মাধ্যমে ভাষা শেখানো হয় । তেমনি ইংরেজি ভাষার  বেলায় ও একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।চারটি দক্ষতার মধ্য থেকে speaking test টি আলাদা করে নেয়া হয় যা অন্য তিনটি পরীক্ষার আগেও হতে পারে আবার পরে ও হতে পারে। তবে লিসিনিং(Listening) রিডিং(Readingtest) রাইটিং (Writing test)গুলো একসাথে হয় এবং এক ঘন্টা করে হয়ে থাকে। পুরো তিন ঘন্টা সময় ধরে এই তিনটি  স্কিল যাচাই করা হয়.
এবার জেনে নেয়া যাক স্পিকিং টেস্টি(Speaking test ) কেমন হয়? প্রথমে সাধারণ পরিচয় মুলক কিছু প্রশ্ন করা হয় যেমন, কোথা থেকে এসেছো ?কি কর? কেন বাইরে পড়তে যেতে চাচ্ছো ? দ্বিতীয় ধাপে কিউ কার্ড(Cue card) মাধ্যমে একটি টপিক (Topic) প্রদান করে এবং এ সম্পর্কে 2/3 মিনিট বলতে দেয়া।
 তৃতীয় ধাপে, কিউ কার্ড রিলেটেড কিছু কম্প্লেক্স প্রশ্ন করা হয় এসব কিছু রেকর্ড করা হয়।
এবার আসি , লিসেনিং (listening)টেস্ট টি কেমন হয়? তাও চারটি সেকশনে  বিভক্ত থাকে। যার উত্তর শুনে শুনে লিখতে হয় ।সবশেষে সে প্রশ্নের উত্তর ট্রান্সপার করার জন্য 10 মিনিট টাইম দেওয়া হয়। যেমন এক্ষেত্রে প্রশ্ন থাকে শূন্যস্থান পূরণ ,সঠিক উত্তর বেছে নেয়া  ইত্যাদি।
রিডিং সাধারণত তিনটি  প্যাসেজে বিভক্ত থাকে, তিনটি প্যাসেজের আলাদা প্রশ্ন থাকে যার উত্তর গুলো সিনোনিম(Similar word) দ্বারা  খুঁজে বের করতে হয় যেমন হেডিং(Heading), ট্রু ফল্স নট গিভেন,(Yes.No,NotGiven) ফিলিংস ব্লাংক (Fill in gaps)ইত্যাদি প্রশ্ন থাকে ।
 এখন চলো  আলোচনা করি রাইটিং টেস্ট  কেমন করে লিখতে হয়? এখানে দুটি টাস্ক থাকে (Task -1) গ্রাফিকেল তথ্য দেয়া থাকে।পরীক্ষার্থীকে নূনতম ১৫০ শব্দের বিবরন লিখতে হয়।  যেমন- পাই চার্ট, বার গ্রাফ ইত্যাদি ।
(Task-2) বা ২য় টাস্কটি  (Essay) আকারে আসে। Bend score task -1 তুলনায় বেশি পাওয়া যায় । এখানে introduction,body,paragraph and conclution থাকতে হবে। কম্পক্ষে ২৫০ শব্দ হওয়া বাঞ্চনীয়।নিজস্ব মতামত, তুলনামূলক আলোচনা, পক্ষে ,বিপক্ষে এবং সমস্যার সমাধান ইত্যাদি type হয়ে থাকে ।  IELTS অনেক কঠিন হলেও  তা চর্চা করলে অনেক সহজ। আর এস এইচ এস সি পরীক্ষা পাসের পর গ্যাজুয়েশন করতে সুযোগ বেশি। কমনওয়েলথ ভুক্ত দেশগুলো তে  ভালো পয়েন্ট পেলে যাওয়া  অনেক সহজ বিশেষ করে যারা 7বা  7.5  পায় । আইএল টি এস এক্সামটি সাধারণত বাংলাদেশে  ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আইডিপি এই দুটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে থাকে। অনলাইনে বাড়ীতে বসেই প্রাকটিস  করতে পারো। এখানে একাডেমীক (IELTS) কথা বললাম যার সার্টিফিকেট দুই বছর  বলবথাকে


Sunday, July 1, 2018

বাতায়নের ঝড়ো হাওয়া!

সবারমত আমার শব্দ ভান্ডার নেই, তাই লিখতে বড্ড বেশি ভয়! তবু ইচ্ছে করে .. মেয়ে আমি! ছোটবেলাতেই মেয়েলি কাজ অসহনীয়। কে জানে কোন জনমে আবার ছেলে ছিলাম কিনা? কিন্তু কম্পিউটার প্রেমি ছিলাম বটে!!! ২০১২ আর পূজোর ছুটি তাই সব শিক্ষক ট্রেনিং করতে নারাজ। তারা শ্রেফ বলে দিল আপনি যান কি আর করা যেই কথা সেই কাজ চলে গেলাম ট্রেনিং করতে।স্যাররা নতুন তবু প্রাণপন চেষ্টা শেখার।আগে থেকে বাসায় কম্পিউটার ছিল বলেই মনে হয় ট্রেনিং এ ভাল মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে পেরেছিলাম। তাই আমার কন্টন্টি ঢাকা থেকে আসা পরিদর্শক মহোদয়ের সামনে উপ্সথপন করেছিলাম। তারপর হয়ে গেলাম নিং এর সদস্য।কন্টেন্ট ও আপ্লোড করলাম।কিনতু পথিমধ্যে জীবন যুদ্ধে পরাজিত হয়ে চলে এলাম, হঠাত সাইক্লোন এসে সব এলোমেলো করে দিল।কয়দিন আড়ালে থেকে আর পারছিলাম না।সিলেট পি টি আই থেকে বলা হলো আপনি নাকি চলে গেছেন মডেল স্কুল থেকে? অধিদপ্তর থেকে নাম চেয়েছিল কারা আই সি টি ট্রেনিং ভাল করেছিল তাদের নাম পাঠাতে আমরা আপনার নাম দিয়েছি।কয়দিন পর ডাক আসল বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ের স্ক্রিপ্ট রাইটিং এর কাজে ব্রাক সি ডি এম সেন্টারে যেতে।সেখানে সেরা কন্টেন্ট নির্মাতাদের দেখে আবার ফিরে যেতে মন চাইল অটো বাতায়নের সদস্য হতে পারা আমার। ইনহাউজ ট্রেনিং থেকে আরো শক্তি নিয়ে কিছু দিনে পরে সেরা হয়ে গেলাম।আর পিছু ডাক শুনে কে হাঁটি হাঁটি পথ চলা , এখন  মুক্তপাঠ আমার গৃহ টিউটর আর সারা পৃথিবী আমার পাঠশালা ,যখন যে দেশে যেতে মন চায় চলে যাই। বাতায়ন দিয়ে যে ঝড়ো হাওয়া উঠেছিল তা ভাসিয়ে নিল আমাকে ৭টি মহাদেশে। আমি আজ কৃতজ্ঞ, অবনত আমার শির বাতায়নের কাছে। এভাবে আর ও শত শত শিক্ষকের প্রাণে ঝড়ো হাওয়া তোল বাতায়ন। আমি পাশে থেকে দেখি তোমাকে । আর আবেদন তোমার বদ্ধ জানালা খুলে দাও বিশ্ব দরবারে!দেবে কি? আমার ভিনদেশি বন্ধুরা তোমার স্বাদ নিতে চায়।

Saturday, September 9, 2017

পার্সপোট বিহীন দেশ ভ্রমন!

কিভাবে, কেমন করে সম্ভব? হ্যাঁ সম্ভব শুধু কয়েকটি জিনিসের সমন্বয় করতে পারলেই এক ক্লিকে বিশ্ব ভ্রমন। শ্রেণি কক্ষে নিয়ে আসতে পারেন পুরো পৃথিবী অজানা অচেনাকে। ২০০৫ সালের কথা, একটা ইমেল পাঠাতে যেতে হতো সাইবার ক্যাফেতে। সিটিসেল জুম মডেম ছাড়া তেমন কিছু ছিলনা। হাতের নাগালে, নেট দূর্বলতা থাকতই বিনিময়ে খুইয়ে নিত মোটা অঙ্কের টাকা। আজ তা থেকে উত্তোরন ঘটেছে গুটা পৃথিবীটা এসে গেছে হাতের মুঠোয়। কি  লাগবে এতে ভাবছেন? বেশি কিছু নয় এই বিশ্বায়নের যুগে একটা ইন্টারনেট কানেকশন মোবাইল, অথবা ওয়াই ফাই বা মডেম, ল্যাপটপ সাথে স্কাইপি আইডি। সামাজিক মাধ্যম তো আছেই আর মাইসোসফট ব্রিটিশ কাউন্সিল মত প্লাটফর্ম পেলে তো কোন কথাই নেই। শুধু আপনার কারিকুলাম ক্রস করে এমন বিষয় বেছে নিয়ে সংযোগ দিয়ে নিবেন বিশ্বের সেরা সেরা শিক্ষকের সাথে বা তাদের তৈরিকৃত কোন প্রজেক্টের সাথে। শিক্ষার্থীরা আনন্দঘন পরিবেশে নতুন কিছু শিখতে পারবে, শিখন স্থায়ী হবে। কারণ শিশুরা যা দেখে তাই স্মরণ রাখতে পারে বেশি। অন্যন্য  দেশের পরিবেশ, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, শিক্ষার্থীদের স্বত:স্ফুর্থতা, আগ্রহ, শিষ্টাচার, শিখন প্রক্রিয়া, সময় জ্ঞান, উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া সরাসরি বিনিময় করে নিজ দেশকে তুলে ধরতে পারবেন, ছোট বেলা থেকে প্রতিনিধিত্ব করা, জড়তা দূর করা শেখাতে পারেন, গড়ে তুলতে পারেন নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা, সাহসী ও উদ্দ্যেমী করে। তাছাড়া দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি অনুশীলনের সুযোগ লাভ করা যায়। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওঈঞ ব্যবহারে দক্ষতা ও ইংরেজি ভাষা ব্যবহারে জড়তা মুক্ত কেটে দ্রুততা বৃদ্ধি পায়। তদুপরি বিদেশি শিক্ষকরা কিভাবে স্কুলের কাজের পাশাপাশি বাড়তি সময় বের করার মানসিকতা গড়ে তুলছে তা সরাসরি শিক্ষালাভ করা যায়। ছাত্ররা শিখে কীভাবে বলতে হয়, বসতে হয়, কীভাবে সম্বোধন করতে স্কাইপি সেশন করার মধ্য দিয়ে। শিক্ষকের চিন্তাশক্তি, সময় জ্ঞান, সময়ের সদ্বব্যবহার করার ক্ষেত্র বৃদ্ধি পায়। স্কাইপি সেশনের জন্য শিক্ষকের বিষয় জ্ঞান ও বৃদ্ধি পায় কোন বিষয়ের সাথে কোন প্রজেক্টকটি ম্যাচ করে। যেমন- ট্রাফিক রুলস একটি প্রজেক্ট, এখানে বাংলা, ইংরেজি ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়। ছোট বেলা থেকে ঝঞঊগ এর প্রতি আগ্রহীশীল করে তোলে বিদেশী শিক্ষকরা। অর্থাৎ ঝপরবহপব, ঞবপযহড়ষড়মু, গধঃযং, ঊহমবহবৎরহম, এর প্রতি প্রতিটি শিক্ষক গুরুত্ব দেয় সাথে সাথে উদ্ভাবনা করে দেয়। স্কাইপি মাধ্যমে একজন শিক্ষক হিসেবে বন্ধুত্ব তৈরির ক্ষেত্র তৈরি হয়। পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ, শক্ত বন্ধনে ও দীর্ঘ সূত্রিতার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। একে অপরকে জানার ক্ষেত্র তৈরি হয়। বিভিন্ন জাতি ধর্মকে জানার এবং তাদের উৎসব ভাগাভাগি করে নেয়ার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যম। বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া, জলবায়ু রাতদিনের পার্থক্য সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে উপলব্ধি করা যায়। নিজ দেশের পরিচিতি বাইরের দেশে তুলে ধরার অপূর্ব সুযোগ ঘটে। ক্লাসের ফাঁকে, কো-কারিকুলাম ক্লাসে বিদ্যালয় শুরুর পূর্বে, ছুটির পরে ও স্কাইপি সেশন করতে পারেন আপনি। এতে ভাললাগা কাজ করে কারণ নিজের উন্নয়নের পাশাপাশি শিশুদের প্রচুর উন্নতি হয়। আমাদের তৃতীয় বিশ্বের শিক্ষকের পক্ষে প্রতিনিয়ত দেশ ভ্রমণ করা সম্ভব নয় পাসপোর্ট বিহীন আমরা পারিনা এভাবে প্রতিটি দেশ প্রতিটি মূহুর্তে শিক্ষক ক্ষেত্রে কী অভাবনীয় পরিবর্তন ঘটছে স্কাইপির মাধ্যমে জানতে? আমি একজন শিক্ষক হিসেবে আমার নাম, আমার বিদ্যালয়ের নাম বিশ্বের প্রতিটি বিদ্যালয়ের পেীঁছে দেওয়ার অপূর্ব সুযোগ। স্কাইপি সেশন আর এটাই একমাত্র মাধ্যম ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য। আসুন তাহলে আর দেরি কেন শুরু করি আজই। বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র। আপন হাতে মুঠোয় নিয়ে নেই এই স্কাইপি সেশনের সুযোগ।

Friday, August 4, 2017

Memory!!!!

The  sweet memory of opening ceremony Digital books .We were ready to go Prim minister office.It was amazing and wondering.

Ebook inagural ceremony!

The memory of inaugural ceremony of prim-minister office of Dhaka.

About my passion!!

I want to be a global teacher by Skype sessions and trying to bring  the world in my classroom. Its my passion whenever i get time i do it!!


Ninja techniques

 কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর নিনজা টেকনিক। আমরা সবাই চাই, কেউ আমাদের শুনুক, বুঝুক। কিন্তু ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালে মনে হয় যেন মনের মধ্যে এক বিচা...