Sunday, May 11, 2025

Ninja techniques

 কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর নিনজা টেকনিক।


আমরা সবাই চাই, কেউ আমাদের শুনুক, বুঝুক। কিন্তু ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালে মনে হয় যেন মনের মধ্যে এক বিচারসভা বসে গেছে। “ভুল করলে কি হবে?” “মানুষ হাসবে না তো?” এই ধরনের ভয়ের কণ্ঠগুলো মাথায় ঘুরতে থাকে। কিন্তু আসল নিনজা হয় সেই ব্যক্তি, যে ভয়কে শ'ত্রু না বানিয়ে সাথী বানিয়ে ফেলে। ক্যামেরার সামনে কথা বলার দক্ষতা আসলে একধরনের ‘মাইন্ড ট্রেনিং’। নিচে ৭টি সাইকোলজিক্যাল নিনজা কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হলো, যা চুপিচুপি আপনার আত্মবিশ্বাসে আ'গুন ধরিয়ে দেবে।


১। নিজের ভাষা ও কণ্ঠের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ানো।

কমিউনিকেশনের প্রথম ধাপ হলো স্পষ্ট এবং আকর্ষণীয়ভাবে কথা বলা। ক্যামেরার সামনে কথা বলার সময় আপনার কণ্ঠের স্বর, গতি এবং শব্দচয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে শুরু করবেন?

মিরর প্র্যাকটিস করুন, প্রতিদিন ৫-১০ মিনিট আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলার অভ্যাস করুন। যেকোনো নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কথা বলুন, যেমন আপনার দিন কেমন কাটলো। এটা আপনার মুখের ভাবভঙ্গি এবং কণ্ঠের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে সাহায্য করবে।


২। ভয়কে বন্ধু বানান তাকে লুকাবেন না। 

নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, “আমি ভয় পাচ্ছি কেন?” ধরুন, আপনি ক্যামেরার সামনে গিয়ে ঘামছেন কারণ ভেতরে ভয় “সবাই আমায় জাজ করবে!” ঠিক এই মুহূর্তেই ভয়কে চিনুন আর বলুন, “ভয়, আমি জানি তুমি এসেছো, কারণ এটা আমার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।” মনে রাখবেন, স্টিভ জবসও প্রতি প্রেসেন্টেশনের আগে নার্ভাস হতেন, কিন্তু তিনি ভয়কে স্বীকার করে নিয়েছিলেন আর এটাই তাঁকে মানুষের কাছে মানবিক করে তুলেছে।


৩। শ্বাসের মাধ্যমে মস্তিষ্ক হ্যাক করুন।

দ্রুত শ্বাস আমাদের ব্রেনকে সংকেত দেয় সামনে “বিপদ!” তাই ক্যামেরার সামনে আসার আগে চোখ বন্ধ করে ৪ সেকেন্ড ইনহেল, ৪ সেকেন্ড হোল্ড, ৪ সেকেন্ড এক্সহেল করুন। উদাহরণস্বরুপ TED Talk বক্তাদের মধ্যে অনেকেই এই “Box Breathing” ব্যবহার করে স্টেজে ওঠার আগে।


৪। আপনি যদি ক্যামেরার সামনে কী বলবেন তা না জানেন, তাহলে নার্ভাস হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাই কথা বলার আগে পরিকল্পনা করা জরুরি।


স্ক্রিপ্ট তৈরি করুন, একটা সংক্ষিপ্ত স্ক্রিপ্ট লিখুন। যেমন, আপনি যদি একটা ট্রাভেল ভ্লগ বানাতে চান, তাহলে কোন জায়গার কী কী বিষয় তুলে ধরবেন তা আগে ঠিক করুন। বু'লেট পয়েন্ট, পুরো স্ক্রিপ্ট মুখস্থ না করে মূল পয়েন্টগুলো লিখে রাখুন। এটা আপনাকে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে সাহায্য করবে। রিহার্সাল, ক্যামেরা চালু করার আগে একবার রিহার্সাল দিন।


৫। শারীরিক ভাষা (Body Language) উন্নত করা। ক্যামেরার সামনে কথা বলার সময় আপনার শারীরিক ভাষা দর্শকদের উপর বড় প্রভাব ফেলে। আপনার হাতের অঙ্গভঙ্গি, মুখের হাসি এবং চোখের যোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ।


ক্যামেরার লেন্সকে দর্শকের চোখ ভেবে সরাসরি তাকান। এটা আপনার কথাকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলবে। হাতের অঙ্গভঙ্গি, অতিরিক্ত হাত নাড়ানো এড়িয়ে চলুন। উদাহরণস্বরূপ, কোনো পয়েন্ট বোঝাতে হলে হাত দিয়ে সংক্ষিপ্তভাবে ইঙ্গিত করুন, যেমন একটা প্রোডাক্টের ফিচার দেখানোর সময়। ভঙ্গি, সোজা হয়ে দাঁড়ান বা বসুন। এতে আপনাকে আত্মবিশ্বাসী দেখাবে।


৬। পজিটিভ ম্যাজিক মন্ত্র। 

ভিডিও শুরু করার আগে বলুন “আমি পারি”, “আমি উপকার করতে এসেছি”, “আমার কণ্ঠ মানুষের কাজ দেবে” এই ধরণের বাক্যগুলো ব্রেনকে নতুন ন্যারেটিভ শেখায়। একজন নার্স প্রতিদিন এই বাক্য লিখতেন “আমি আলো ছড়াতে এসেছি” এটাই তার ভয়কে সাহসের রূপ দিত।


৭। রেকর্ডিং, নিজের কথা রেকর্ড করুন এবং শুনুন। লক্ষ্য করুন কোথায় আপনি দ্রুত কথা বলছেন বা কোথায় শব্দগুলো অস্পষ্ট হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনি একটা প্রোডাক্ট রিভিউ ভিডিও বানাচ্ছেন। রেকর্ড করার পর দেখুন আপনার বর্ণনা কতটা স্পষ্ট এবং আকর্ষণীয় ছিল।


নিনজা হওয়া মানে পারফেক্ট হওয়া নয়, বরং ভয়কে দেখে যাওয়ার সাহস রাখা। ক্যামেরার সামনে ভয় পাওয়া মানে আপনি গুরুত্ব দিচ্ছেন, আপনি ভালো করতে চান। এই চেষ্টাটুকুই আপনাকে একদিন অন্যদের জন্য মডেল বানিয়ে তুলবে। তাই আজ থেকে আপনি আর একা নন আপনার ভয়, আপনার সাহস, আর এই নিনজা টেকনিক সব একসাথে চলবে। শুরু করুন, শান্তভাবে, সাহস নিয়ে।




#NinjaTechnique

Friday, May 2, 2025

Use of AI

 জেনে নিন! 

১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।  

২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।  

৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।  

৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।  

৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।  

৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।  

৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।  

৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।  

৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।  

১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।  

১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।  

১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।  

১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।  

১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।  

১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।  

১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।  

১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।  

১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।  

১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।  

২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।  

২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।  

২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।  

২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।  

২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।  

২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।  

২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।  

২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।  

২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।  

২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।  

৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।  

৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।  

৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।  

৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।  

৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।  

৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।  

৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।  

৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।  

৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।  

৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।  

৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।  

৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।  

৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।  

৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।  

৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।  

৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।  

৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।  

৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।  

৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।  

৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।  

৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।


এই টুলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কাজের গতি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি সময় এবং খরচও বাঁচাতে পারবেন।  


#collected

Tuesday, January 21, 2025

কি করবেন?

 জীবনের সবকিছু এলোমেলো লাগলে কী করবেন? 


ধরুন আপনি জীবন নিয়ে খুব একটা খুশি নন। মনে হচ্ছে কোথাও আটকে আছেন? 


কী করবেন তখন? কীভাবে এই ‘আটকে যাওয়া’ থেকে বেরিয়ে আসবেন? আপনার উত্তর একটাই—জানার চেষ্টা।


জীবনে যে পর্যায়েই থাকুন না কেন, সব সমস্যার সমাধান আছে। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন সঠিক ধাপ এবং সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি।


চলুন, ধাপে ধাপে বিষয়টি বুঝি।


১. আপনি যদি হারিয়ে যান, সমাধান হলো শিক্ষা।


কখনো কি লক্ষ্য করেছেন, যখন আপনি কোনো সমস্যার মুখোমুখি হন, তখন আপনার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হয় জানার অভাব? তাই যদি হারিয়ে যান, প্রথমে শিখুন। জানতে শুরু করুন। বই পড়ুন, লোকের সাথে কথা বলুন, ইন্টারনেটে ঘাঁটাঘাঁটি করুন। জানাটাই আলো, যা আপনাকে পথ দেখাবে।


২. আপনি যদি শিখে যান, সমাধান হলো কাজে নামা।


জ্ঞান যদি শুধু মস্তিষ্কেই থাকে, তবে তা মূল্যহীন। কাজেই, শিখে ফেললে এখন দরকার বাস্তবজীবনে তার প্রয়োগ। শুধু পরিকল্পনা করে বসে থাকলে হবে না, এক পা সামনে বাড়াতে হবে।


৩. আপনি যদি কাজ শুরু করেন, সমাধান হলো লেগে থাকা।


শুরু করা সহজ, কিন্তু মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া সহজতর। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। কাজ করুন ধৈর্য ধরে। মনে রাখবেন, সফলতা তাদেরই ধরা দেয় যারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে।


৪. আপনি যদি লেগে থাকেন, সমাধান হলো নতুন কিছু চেষ্টা করা।


যদি দেখেন পুরনো পথে কাজ হচ্ছে না, তাহলে নতুন পথ খুঁজুন। আপনার চারপাশে তাকান। পরিস্থিতি বুঝুন। নতুন কিছু করার সাহস অর্জন করুন।


জীবনটা আসলে এক দীর্ঘ পরীক্ষার মতো। যেখানে প্রতিটি ধাপের জন্য আলাদা সমাধান আছে। হারিয়ে গেলে জানতে হবে। শিখে গেলে কাজে নামতে হবে। কাজ শুরু করলে লেগে থাকতে হবে। আর লেগে থাকলে কখনো কখনো পুরাতন নিয়ম ভেঙে নতুন নিয়ম তৈরি করতে হবে।


তাই আপনার জীবন কোথাও আটকে থাকলে থেমে যাবেন না। 


শেখা, কাজ, লেগে থাকা, আর নতুন কিছু করার সাহস—এগুলো আপনাকে যেকোনো সমস্যার সমাধান এনে দেবে। 


ইউ জাস্ট হ‍্যাভ টু ফলো দ‍্যা প্রসেস…

Sunday, December 22, 2024

 #F1_Visa পর্ব ৪:


আজকের পর্ব ইংরেজি নিয়ে প্রস্তুতি ও বিভিন্ন টেস্ট সম্পর্কিত।

There are several English proficiency tests, including:


IELTS: A popular test that's recognized by many organizations and immigration authorities. It's considered the world's most trusted English test. 

TOEFL: An academically-oriented test that's often taken by students who want to attend university in the United States or Canada. 

TOEIC: An exam that's geared towards professionals and companies, and tests English usage in a workplace setting. 

Duolingo English Test: An online test that's less expensive than other tests and provides results in two days. 

Preply: A free online test that provides an approximate evaluation of your English level. 

ACTFL Test of English Proficiency (TEP): A test offered by ACTFL. 

Other English proficiency tests include:

#PTE Academic (Pearsons Test of English Academic) 

#C1 Advanced or C2 Proficiency (Cambridge English: Advanced or Proficiency) 

#iTEP (International Test of English Proficiency - Academic-Plus) 

#CELPIP 

আজকে কথা বলছি IELTS ও Duolingo টেস্ট নিয়ে।

IELTS: IELTS হচ্ছে সর্বজনগ্রাহ্য স্ট্যান্ডার্ড ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি টেস্ট। IELTS বা International English Language Testing System কোন কোর্স নয়, এটি ইংলিশ এর চারটি স্কিল Speaking, Listening, Reading ও Writing দক্ষতা পরিমাপের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি টেস্ট। বাংলাদেশ থেকে ব্রিটিশ কাউন্সিল বা আই ডি পি থেকে রেজিস্ট্রেশন করে পরীক্ষা দিতে হয়। ফি সম্ভবত ২২০০০/ টাকা। আপনার যদি ইংলিশ স্কিল খুবই ভালো থাকে তাহলে আপনি বাসায় পড়াশোনা করে এবং অনলাইনে বিভিন্ন ভিডিও ও রিসোর্স দেখে প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন। অথবা পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতির জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আমেরিকান সেন্টার হতে পারে আপনার শ্রেষ্ঠ সহায়ক। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ইংলিশ প্রফেসিয়েন্সি বৃদ্ধিতে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করছে। ভালোভাবে প্রস্তুতি ভালো স্কোর করার প্রথম ও প্রধান  শর্ত।

Duolingo: বর্তমানে আমেরিকা এবং ইউকে সহ বিভিন্ন দেশ Duolingo টেস্ট এক্সেপ্ট করছে। এটি ঘরে বসে দেয়া যায়, পরীক্ষা পদ্ধতি সহজ, খরচ কম। ফি বাংলাদেশি টাকার আনুমানিক ৫০০০ টাকা। এবং  Duolingo তে একটি ভালো স্কোর তোলাও তুলনামূলক সহজ। https://englishtest.duolingo.com/applicants এই লিংকে ক্লিক করে নিজের একাউন্ট তৈরি করে সহজেই পরীক্ষার ধরন দেখা যাবে এবং প্র্যাকটিস টেস্ট দিয়ে এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন।

আমার কাছে অনেকের একটি কমন প্রশ্ন হচ্ছে ঘরে বসে কি করে ইংলিশের জন্য ভালো প্রস্তুতি নেয়া যাবে। ইংলিশে একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকলে যে ইংলিশে ভালো করা যাবে না বিষয়টা কিন্তু মোটেও সেরকম নয়। ঘরে বসে ইংরেজি চারটি স্কিল বৃদ্ধির খুবই সহজ কিছু টিপস:

১: প্রতিদিন অন্তত 30 মিনিট রিডিং পড়া। সেটা হতে পারে ইংরেজি নিউজ পেপার, নভেল, বিভিন্ন জার্নাল বা ইংরেজি ম্যাগাজিন।

২: যেকোনো একটি টপিক ধরে প্রতিদিন কমপক্ষে দুই পৃষ্ঠা লেখা। নিজে লেখার পরে কারেকশনের জন্য Gramarly free verson ব্যবহার করা যেতে পারে।

৩: বেশি বেশি ইংলিশ মুভি দেখা, নিউজ শোনা, ইংলিশ মিউজিক শোনা, টেড টকস শোনা।

৪: প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচ মিনিট মিরর প্র্যাকটিস করা। যেকোনো একটা নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে পাঁচ মিনিট আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখে দেখে কথা বলা। কারণ ইংলিশ স্পিকিং এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র স্পিকিং কোয়ালিটি নয় বরং বলার ভঙ্গি বা gesture  টাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

যেকোনো কাজে সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে নিজের দৃঢ় মনোবল এবং লেগে থাকার মানসিকতা। আজকের ভালো প্রস্তুতি আগামী দিনের সাফল্য! Copied from jobeda


Monday, November 11, 2024

IELTS preparation

 IELTS এর প্রেপারেশনের শুরুতে ব্যাসিক গ্রামার ঠিক করতে হবে এবং শব্দগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। Vocabulary এর জন্য English with Emma & Adam's English Lessons ইউটিউব চ্যানেল থেকে রেগুলার নোটস নিবেন। Cambridge Official Guide বইটা থেকে থেকে প্রশ্নগুলো সমাধানের কৌশল শিখতে হবে। এরপর আপনি Cambridge IELTS (12-19) সিরিজের বই থেকে practice শুরু করতে পারেন।


Listening: আপনি যদি ইংলিশ মুভি কিংবা ইংরেজি খবরগুলো বুঝতে পারেন, তাহলে আপনি বিবিসি (BBC) এর ইংলিশ ভার্সন শোনার প্রাকটিস করবেন। এছাড়া আপনি রেগুলার বিভিন্ন Podcasts শুনবেন। যদি এগুলো শোনার পরে তাদের কথা ঠিকঠাক বুঝতে পারেন, তবে Cambridge সিরিজের বই থেকে প্রাকটিস করা শুরু করে দিবেন। এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন YouTube channel এর হেল্প নিতে পারেন বিভিন্ন strategies শেখার জন্য। Listening এর জন্য আপনি Banglay IELTS এবং Asad Yaqub এর YouTube channel ফলো করতে পারেন।


Speaking: ফ্রেন্ড কিংবা পার্টনার কিংবা যে কারো সাথে প্রতিদিন অন্তত ৩০মিনিট যেকোনো কিছু নিয়ে ইংলিশে কথা বলার চেষ্টা করতে পারেন। কোনও ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলতে গিয়ে shy ফিল করলে, আপনি "Amar Partner" app থেকে প্রাকটিস করতে পারেন। এভাবে মুখের জড়টা কেটে গেলে, আপনি IELTS Speaking এর জন্য প্রাকটিস করা শুরু করতে পারেন। এজন্য আপনি Makkar এর স্পিকিং বইটা থেকে প্রাকটিস করবেন। এছাড়া আপনি English Speaking Success, IELTS Advantage & IELTS Daily এই চ্যানেলগুলো ফলো করবেন। 


Reading: অনলাইন থেকে দেশের যেকোনো দৈনিক ইংলিশ পত্রিকা পড়তে পারেন। ইংলিশ পত্রিকা পড়ার পর, ডিকশনারি দেখে অজানা শব্দের অর্থ খুঁজে বের করুন এবং নোটস করে রাখুন। Economist Magazine সহ বিভিন্ন English Magazine পড়তে পারেন। এরপর Cambridge সিরিজের বই থেকে প্রাকটিস শুরু করবেন এবং একইভাবে অজানা শব্দের অর্থ খুঁজে নোটস করে রাখবেন। রিডিং এর জন্য scanning & skimming টেকনিকটা খুব কাজে দেয়। রিডিং এর জন্য আপনি E2 IELTS এর টেকনিকগুলো ফলো করবেন। তবে আপনি যদি ইংলিশে দুর্বল হয়ে থাকেন তবে Banglay IELTS ইউটিউব চ্যানেলটা দেখবেন। এখানে বাংলায় সবকিছু সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা আছে এবং টেকনিকগুলোও অনেক উপকারে আসবে। 


Writing: আপনাকে একজন মেন্টর ঠিক করতে হবে। যার কাজ হবে, আপনার লিখাগুলোর কারেকশন করে দেয়া। এছাড়া আপনি Grammarly ব্যবহার করতে পারেন। তাহলেই আপনি শিখতে পারবেন। এছাড়া আপনি Liz এর website থেকে practice করতে পারেন। E2 IELTS  এর YouTube চ্যানেলে চারটি practice video আছে, সেগুলো থেকে প্রাকটিস করবেন। Cambridge বইয়ের শেষের sample গুলোও অনেক কাজে দিবে। আর writing এর জন্য আপনি Liz এর দুইটা বই অথবা Makkar এর বইটা ফলো করবেন। Writing এর জন্য Liz IELTS, IELTS Up ইউটিউব চ্যানেলটা দেখবেন এবং তাদের structure টা ফলো করবেন। এছাড়া Banglay IELTS এর Task-1 & 2 নিয়ে দুইটা প্লেলিস্ট আছে, এগুলো অনেক কাজে দিবে। 


মূলত IELTS এর প্রস্তুতি নিতে হবে তিন ধাপে। প্রথম ধাপে, IELTS এর প্রতিটি সেকশন এবং প্রত্যেক ধরণের প্রশ্ন সম্পর্কে জানতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপে, বিভিন্ন ট্রিকস ও স্ট্রাটেজিস সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।

আর সর্বশেষ ধাপে, Cambridge IELTS এর বইগুলো থেকে প্রাকটিস করতে হবে।


সুতরাং, Cambridge IELTS (12-19) থেকে কমপক্ষে ২-৩ মাস অনুশীলন করার পর  Cambridge Official Guide বইটাতে যে আটটি practice test সেগুলো থেকে মক টেস্ট দিতে পারেন। এছাড়া আপনি অনলাইনে banglayielts. com থেকে ফ্রি-তে Cambridge বইয়ের টেস্টগুলো মক টেস্ট হিসাবে দিতে পারবেন।

Sunday, October 22, 2023

কেন শিক্ষা?

 শিক্ষার মূল লক্ষ্য:

# মানুষকে সৎ হিসেবে গড়ে তোলা, 

# মূল্যবোধ জাগানো ও ব্যক্তির গুণাবলির যথার্থ বিকাশ,

# বিভিন্ন বিষয়ের জ্ঞান অর্জন 

# বৃত্তিমূলক দক্ষতা বাড়ানো। 


শিক্ষার সাধারণ উদ্দেশ্য:


ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে ও ব্যবহারিক জীবনে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্ববোধ, জাতীয়তাবোধ এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলির যেমন: ন্যায়বোধ, অসাম্প্রদায়িক-চেতনাবোধ, কর্তব্যবোধ, মানবাধিকার সচেতনতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, শৃঙ্খলা, সৎ জীবনযাপনের মানসিকতা, সৌহার্দ্য, অধ্যবসায় ইত্যাদি বিকাশ ঘটানো।

জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারা বিকশিত করে প্রজন্ম পরম্পরায় সঞ্চালনের ব্যবস্থা করা।

দেশজ আবহ ও উপাদান সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শিক্ষাকে শিক্ষার্থীর চিন্তা-চেতনা ও সৃজনশীলতার উজ্জীবন এবং তার জীবনঘনিষ্ঠ জ্ঞান বিকাশে সহায়তা করা।

দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি সাধনের জন্য শিক্ষাকে সৃজনধর্মী, প্রয়োগমুখী ও উৎপাদন সহায়ক করে তোলা; শিক্ষার্থীদেরকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তোলা এবং তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশে সহায়তা করা।

জাতি, ধর্ম, গোত্র নির্বিশেষে আর্থসামাজিক শ্রেণি-বৈষম্য ও নারী পুরুষ বৈষম্য দূর করা, অসাম্প্রদায়িকতা, বিশ্ব-ভ্রাতৃত্ব, সৌহার্দ্য ও মানুষে মানুষে সহমর্মিতাবোধ গড়ে তোলা এবং মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে তোলা।

বৈষম্যহীন সমাজ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে মেধা ও প্রবণতা অনুযায়ী স্থানিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে সকলের জন্য শিক্ষা লাভের সমান সুযোগ-সুবিধা অবারিত করা। শিক্ষাকে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পণ্য হিসেবে ব্যবহার না করা।

গণতান্ত্রিক চেতনাবোধ বিকাশের জন্য পারস্পরিক মতাদর্শের প্রতি সহনশীল হওয়া এবং জীবনমুখী বস্তনিষ্ঠা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশে সহায়তা করা।

মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে শিক্ষার্থীরা যাতে প্রতিসত্মরে মানসম্পন্ন প্রামিত্মক যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা নিশ্চিত করা।

বিশ্বপরিমন্ডলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিক্ষার বিভিন্ন পর্যায়ে ও বিষয়ে উচ্চমানের দক্ষতা সৃষ্টি করা।

জ্ঞানভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর (ডিজিটাল) বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) এবং সংশিষ্ট অন্যান্য (গণিত, বিজ্ঞান ও ইংরেজি) শিক্ষাকে যথাযথ গুরত্ব প্রদান করা।

শিক্ষার্থীদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনসহ প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশ-সচেতনতা এবং এতদসংক্রান্ত বিষয়ে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করা।

দেশের আদিবাসীসহ সকল ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সংস্কৃতি ও ভাষার বিকাশ ঘটানো।

সব ধরনের প্রতিবন্ধীর শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা।

ডিজিটাল পাতার কারীগর -৮০

 ডিজিটাল পাতায় ডিজিটাল কারিগর-৮০

=====================

==বহুমূখী প্রতিভার অধিকারিনী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষায় তথ্য প্রযুক্তি বাস্তবায়নে অগ্র সৈনিক ডিজিটাল আইকন টিচার ভৈরব এর শিক্ষক রায়হানা হক সিলেট বিভাগীয় ডিজিটাল কন্টেন্ট প্রতিযোগিতায় জয় লাভ করে জাতীয় পর্যায়ের জন্য নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে উষ্ণ অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ।ধন্যবাদ a2i কে ।====== 

==বাংলাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় এ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে সেরা ৫ জন শিক্ষকের মধ্যে অন্যতম সেরা ডিজিটাল আইকন শিক্ষক কিশোরগঞ্জ এর ভৈরবের বাঁশবাড়ী ১ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক জনাব রায়হানা হক।ভৈরব শহর থেকে অনেক দূরে অত্যন্ত দরিদ্র এলাকার মফসল স্কুলে তিনি শিক্ষকতা করেন। শিক্ষায় বহুমূখী প্রতিভার অধিকারিনী এই রাইহানা হক। তথ্য প্রযুক্তিতে কাজ করার সুবাধে তাঁর সাথে আমার পরিচয়। আমার অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক তিনি । সারাদেশে শিক্ষায় তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে যে সকল সম্মানিত  শিক্ষক কাজ করছেন তাঁদের মাঝে অত্যন্ত সু-পরিচিত জনাব রায়হানা হক। তাঁর খ্যাতি শুধু বাংলাদেশেই নয় পৃথিবীর ১০০ এর অধিক দেশের শিক্ষকগণ তাঁকে চিনেন। তিনি অনলাইনে সারা পৃথিবীর শত শত শিক্ষকের  সাথে কাজ করেন। তাঁর যন্ত্র অনলাইন। যুক্ত হন স্কাইপে । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সাথে তিনি তাঁর বিদ্যালয় এর শিক্ষার্থীদেকেঁ স্কাইপে যুক্ত করে শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয় শেয়ার করান। যা বাংলাদেশে আর কেহ করেন কিনা আমার জানা নেই । সর্বোপরি তিনি ইংরেজী বিষয়ের টর্ট ট্রেইনার। পৃথিবীর ৩০ টি দেশের সাথে তিনি স্কাইপে ক্লাস নিয়ে থাকেন। 

জনাব রায়হানা হক Microsoft বিভিন্ন শিক্ষকমূলক কার্যক্রমে সক্রিয় ভাবে কাজ করেন । Microsoft এর একটি অংশ TweetMeet যা SDG relevant কাজ করে থাকে যা কানাডা থেকে পরিচালিত হয় । অত্যন্ত আনন্দের খবর হলো গত ১৬ অক্টোবর “ বাংলা ভাষা “ প্রথম TweetMeet এ  কেন্দ্রীয় স্থান পেয়েছে যার Host এর দায়িত্ব পেয়েছেন রাইহানা হক।আবার রাইহানা হক এশিয়া মহাদেশ থেকে Moderator হিসেবে TweetMeetEdAshia দায়িত্ব পালন করছেন । 

গত বছর Microsoft থেকে Algorithm thinking এ lesson plan তৈরি করে first হয়েছেন M. Raihana  Haque যা আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। 

কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ভৈরব উপজেলা এবং কিশোরগঞ্জ জেলায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন । 

তিনি বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন । তন্মধ্যে জাপানে এক মাসের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন । থাইল্যান্ড  ছাড়াও এ বছর ভারতের নয়াদিল্লীতে ৭ দিনের জন্য exchange visit করেন। তাছাড়া এ বছর মার্চ মাসে তিনি সিঙ্গাপুরে ৭ দিনের Microsoft এর E2 প্রোগ্রামে অংশ গ্রহণ করেন যেখানে পৃথিবীর ৯২ টি দেশের প্রতিনিধিগণ  অংশ গ্রহণ করেন । 

রায়হানা হক আমাদের গর্ব। জনাব রায়হানা হক কে নিয়ে বিস্তারিত পরবর্তীতে লেখার ইচ্ছা আমার আছে । ইতিপূর্বে তাঁর সমপর্কে লিখেছি । আমার দৃঢ বিশ্বাস তিনি জাতীয় পর্যায়ে মাল্টিমিডিয়া ডিজিটাল কন্টেন্ট  প্রতিযোগিতায় চাম্পিয়ন হবেন । তাঁর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো । সাথে সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি  a2i কে এ জন্য যে সারাদেশ এ  রা্য়হানা হক দের মত শিক্ষক তৈরী করে শিক্ষায় তথ্য প্রযুক্তি বাস্তবায়ন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এর পথ সহজ করার জন্য।    

==== মো: সাইফুল ইসলাম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার , লংগদু , রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ।

Ninja techniques

 কমিউনিকেশন স্কিল বাড়ানোর নিনজা টেকনিক। আমরা সবাই চাই, কেউ আমাদের শুনুক, বুঝুক। কিন্তু ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালে মনে হয় যেন মনের মধ্যে এক বিচা...